এবার নারী সাফ চ্যাম্পিয়ন দলকে ছাদখোলা বাসে গণসংবর্ধনা দেওয়ার দিনই কোটি টাকা বোনাসের ঘোষণা দিয়েছিলেন যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। ঘোষণার ১১ দিনের মাথায় নিজেদের টাকা বুঝে পেল সাবিনা খাতুনরা। এদিকে খেলোয়াড়, কোচিং স্টাফ এবং অফিসিয়ালসহ মোট ৩২ জনের মধ্যে এই এক কোটি টাকা সমবণ্টন হয়েছে।
এতে সবাই ৩ লাখ ১২ হাজার ৫০০ টাকা করে পেয়েছেন। চেক হস্তান্তরের বিষয়টি আসিফ মাহমুদ নিজের অফিসিয়াল পেজে এক পোস্টে নিশ্চিত করেছেন। নেপালের কাঠমান্ডুতে বাংলাদেশের ফুটবলারদের স্কোয়াড ছিল ২৩ জনের। কোচিং স্টাফ, মিডিয়া ম্যানেজার, অফিসিয়াল রয়েছেন ৯ জন।
এই দলের টিম লিডার ছিলেন বাফুফে সদস্য টিপু সুলতান। নির্বাচনের জন্য তিনি দলের সঙ্গে ছিলেন না। ফাইনালের আগে অবশ্য কাঠমান্ডুতে যান। খেলোয়াড়, কোচিং স্টাফ এবং অফিসিয়ালসহ মোট ৩২ জনের মধ্যে এই এক কোটি টাকা সমবণ্টন হয়েছে। এতে সবাই ৩ লাখ ১২ হাজার ৫০০ টাকা করে পেয়েছেন।
এদিকে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের কাছে ৩২ জনের জন্য ৩২ টি পৃথক চেক ইস্যু করেছে। চেকগুলো পাওয়ার পর ফেডারেশনকে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের কাছে প্রাপ্তি স্বীকার পত্র প্রেরণ করতে বলা হয়েছে। সাফ চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর সাবিনারা ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের অর্থ সবার আগে পেল।
এদিকে, সাফ চ্যাম্পিয়নদের জন্য বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) ২০ লাখ ও বাফুফে দেড় কোটি টাকা অর্থ পুরস্কারের ঘোষণা দিয়েছে। এই দুটি অর্থ এখনো হাতে পাননি সাবিনারা। চলতি মাসেই দেশের দুই শীর্ষ ক্রীড়া সংস্থা থেকে প্রতিশ্রুত অর্থ পাওয়ার কথা চ্যাম্পিয়নদের।